পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র (Part – 1)
Published Date : 21-03-06
1837 Views

পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র

 বিষয় বিবরণ
সবুজ উদ্ভিদ যে নামে পরিচিত উৎপাদক ।
বনরুই হলো বিড়াল ।
তৃণভোজী প্রাণী হলো হরিণ ।
বিটুমিনাস হলো কয়লা ।
ম্যানগ্রোভ হলো উপকূলীয় বনভূমি ।
বরেন্দ্র অঞ্চলের মাটির রং হলো লাল ।
বাস্তুতন্ত্রে খাদক আছে ৩ প্রকার ।
জলজ বাস্তুতন্ত্রকে বলা হয় আবদ্ধ বাস্তুতন্ত্র ।
অতি বেগুনি আসে সূর্য থেকে ।
গাড়ির ধোঁয়ায় থাকে CO ।
পরিবেশ নীতি গৃহীত হয় ১৯৯২ সালে ।
চিরহরিৎ বনভূমি অঞ্চল হলো পার্বত্য বনাঞ্চল ।
পরিবেশবাদী আন্দোলন সংগঠন তৈরী হয় নেদারল্যান্ড ।
গ্রিন হাউস শব্দটি প্রথম ব্যবহার হয়ে থাকে ১৮৯৬ সালে ।
গ্রিন হাউস শব্দটি প্রথম ব্যবহার হয়ে থাকে ১৮৯৬ সালে ।
সজীবের মৃত ও গলিত দেহাবশেষে উপাদান থাকে জৈব উপাদান ।
সোয়াচ অফ নো গ্রাউন্ড অবস্থিত বঙ্গপোসাগর ।
বিশ্বব্যাপী প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণের কাজ করে চলেছে IUCN প্রতিষ্ঠান ।
বাস্তুসংস্থানের শক্তির প্রধান উৎস হলো সৌরশক্তি ।
যানবাহনের ধোঁয়া সৃষ্ট ক্ষতিকারক ধাতুজাতীয় দূষক পদার্থ হল সিসা ।
CFC এর পুরো নাম ক্লোরো ফ্লুরো কার্বন ।
মিনামাটা রোগ সৃষ্টিকারী ধাতুটি হল পারদ ।
বিশ্ব পরিবেশ দিবস হল ৫ ই জুন ।
তাজমহলের ক্ষতিকারক দূষণ পদার্থটি হল সালফার ডাই অক্সাইড ।
ওজোনস্তরের ক্ষয়ের জন্য দোষী প্রধান গ্যাসটির নাম হলো CFC ।
প্রধান গ্রিন হাউস গ্যাসটির নাম হলো CO2 ।
জলাভূমিতে শৈবাল পচে যে বিষ নির্গত হয় তার নাম হলো স্ট্রিকনিন ।
বাস্তুতন্ত্রের যে কোনো স্থানের সমগ্র উদ্ভিদের একসঙ্গে বলা হয় ফ্লোরা ।
পশ্চিমবঙ্গে বাঘ্র প্রকল্প আছে সুন্দরবনে ।
ইকোলজি কথার অর্থ হলো বাস্তুবিদ্যা ।
বাস্তুতন্ত্রে শক্তির প্রবাহ সর্বদা একমুখী হয় ।
দশ শতাংশ সুত্রের প্রবক্তা হলেন লিন্ডেম্যানস ।
পশ্চিমবঙ্গের একটি অভয়ারণ্যের নাম হলো জলদাপাড়া।
ভারতের দুটো লুপ্তপ্রায় প্রাণীর নাম হলো একশৃঙ্গ গন্ডার ও সিংহ ।
নাইট্রোজেন স্থিতিকারী ব্যাকটেরিয়া গুলি হলো রাইজোবিয়াম ও  ক্লসট্রিডিয়াম ।
খাদ্য পিরামিড হলো তিনপ্রকার
কালো ফুসফুস রোগটি হয় কয়লা কারখানার শ্রমিকদের ।
জৈব গ্রীন হাউস গ্যাসটি হলো মিথেন ।
মানবদেহে আর্সেনিকের সর্বাধিক সহনসীমা হলো প্রতি লিটার জলে ০.০৫ মিলিগ্রাম ।
ফ্লাই অ্যাশ এর উৎস হলো তাপ বিদ্যুত কেন্দ্র ।
তৈগা হলো  পাইন গাছের বনভূমি ।
বিশ্ব আবহাওয়া দিবস পালিত হয় ২৩ শে মার্চ ।
ভূপাল গ্যাস দুর্ঘটনার জন্য দায়ী হলো MIC ।
Montreal Protokol– এর মুখ্য উদ্দেশ্য হলো ওজোন স্তর রক্ষা করা ।
বৃহত্তম বায়োমটি হলো সমুদ্র বায়ো ।
ইকোলজির গঠনগত ও কার্যগত একককে বলা হয় ইকোসিস্টে ।
মানুষ্যসৃষ্ট (কৃত্রিম) বাস্তুতন্ত্র হলো অ্যাকোরিয়া ।
দুটি বাস্তুতন্ত্র পরস্পর মিলিত হলে তাদের সংযোগস্থলকে বলা হয় ইকোটো ।
0 0 votes
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments