পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র (Part – 2)
Published Date : 21-03-06
174 Views

পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র

 বিষয় বিবরণ
ওজোন দিবস হলো ১৬ সেপ্টেম্বর ।
Biodiversity শব্দের প্রবর্তন করে ছিলেন W.G. Rosen ।
Hotsopt -এর বৈশিষ্ট্য হলো সর্বাপেক্ষা বেশি জীববৈচিত্র্য ।
একটি প্রাকৃতিক দূষকের উদাহরণ হলো জ্বালানি ।
ওজোন স্তর ধ্বংসের কারণ হলো CFC ।
ইকোলজি শব্দের প্রবক্তা হলেন রেইটার ।
ইকোসিস্টেম শক্তিপ্রবাহ সর্বদা একমুখী হয় ।
অম্লবৃষ্টির কারণ হলো SO2 ও NO2 ।
দুটি সংরক্ষিত বনের নাম গুলি হলো পশ্চিমবঙ্গের গোরুমারা ও গুজরাটের গির ।
পশ্চিমবঙ্গের একটি বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভের উদাহরণ হলো পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবন ।
একটি বিলুপ্ত পাখির নাম হলো ডোডো পাখি ।
ভারতের একটি বোটানিক্যাল গার্ডেন এর নাম হলো Indian Botanical Garden, Howrah ।
বর্তমানে পৃথিবীতে হটস্পটের সংখ্যা হলো ৩৪ টি ।
নাইট্রোজেন ফিক্সিং জিনের নাম হলো Nif- জিন ।
বর্তমানে ভারতীয় হটস্পটের সংখ্যা হলো ৪ টি ।
BOD-এর পুরো নাম হলো Biological Oxygen Demand ।
জৈব সার রূপে ব্যবহৃত একটি ফার্নের নাম হলো অ্যাজোলা (Azolla)।
ব্ল্যাকফুট রোগের কারণ হলো আর্সেনিক দূষণ ।
গৌণ দূষকের উদাহরণ হলো PAN, H2SO2 ওজোন ইত্যাদি ।
পরিবেশ বলতে বোঝায় প্রাকৃতিক, সামাজিক ও অর্থনীতি ব্যবস্থা ।
শিল্প কারখানার বর্জ্য পদার্থ,শহর ও গ্রামের ময়লা আবর্জনা,জমি থেকে ভেসে আসা রাসায়নিকসার ও কীটনাশক জল দূষণের জন্য দায়ী ।
EPA কথাটির পুরো নাম হলো Environment Protection Act ।
অম্ল বৃষ্টির pH এর মাত্রা থাকে  ৭ এর নিচে ।
ভুপাল গ্যাস দুর্ঘটনা হয়েছিল ১৯৪৮ সালে ৩ ডিসেম্বর ।
বায়ু হলো একটি মিশ্র পদার্থ ।
গ্রিনহাউস শব্দটির অর্থ হলো গাছপালার পরিচর্যা ।
আলোর প্রতিকূলে বৃদ্ধি পায় উদ্ভেদের মূল ।
BOD– স্বাস্থ্যনির্ণয় করে জল এর ।
বনের বাস্তুতন্ত্রে প্রাথমিক খাদক হলো হরিণ ।
রিও ডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত বসুন্ধরা বৈঠক হয়েছিল পরিবেশের জন্য ।
আয়নায়িত বিকিরণের মাত্রার একককে বলাহয় RAD ।
চের্নোবিলের ঘটনা ঘটেছিল ১৯৮৬ সাল ।
“রাফটার” শব্দটি সম্পর্কিত জলভূমি ।
ভূ-পৃষ্ঠের গড় উষ্ণতা হলো ২২0oc ।
বিশ্বে সর্বাধিক পারমাণবিক শক্তি উৎপন্ন করে আমেরিকা ।
মিনামাটা রোগ প্রথম দেখা যায় জাপান ।
ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা দ্বিগুন হয় ২0 মিনিটে ।
হিমালয় সৃষ্ঠি হয় পাঁচ কোটি বছর আগে ।
আমরা যে বায়বীয় স্তরে বাস করি তার নাম হলো ট্রপোস্ফিয়ার ।
ভারতে সবচেয়ে বেশি বন্যা হয় বিহার ও উত্তরপ্রদেশে ।
প্রতি বছর বায়ুমন্ডলে কার্বনড্রাই অক্সাইড-এর বৃদ্ধির হার হলো ১.৫ ppm ।
পৃথিবীর গড় উষ্ণতা বৃদ্ধিতে USA এর অবস্থান হলো প্রথম (২১%) ।
ধোঁয়াশার দুটি মৌলিক উপাদান গুলী হলো নাইট্রোজেন অক্সাইড ও হাইড্রো কার্বন ।
‘Air Pollution’ (১৯৭৪) গ্রন্থের লেখক হলেন বিজ্ঞানী পার্কিন্ ।
পরিবেশর অবক্ষয় একটি যৌথ নেতিবাচক পক্রিয়া ।
অতি বেগুনী রশ্মির প্রভাবে ত্বকের ক্যান্সার ,চোখে ছানি পরা ইত্যাদি হয় ।
জলকে পরিশ্রুত করতে ব্যবহার করা হয় ওজন অথবা ক্লোরিন ।
Heart attack হয় কার্বন মনোঅক্সাইড এর জন্য ।
বসুন্ধরা সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ব্রাজিলের রিওতে, ১৯৯২ সালে ।
জল সংরক্ষণকে বলা হয় নীল বিপ্লব ।
ভূমিক্ষয় প্রতিরোধ করার সহজ উপায় হলো বনভূমি নির্মাণ কর ।
পরিবেশ দূষণের অন্যতম সহায়ক বিষয় হলো শিল্পায়ন ।
ক্রমাগত ঝুম চাষ করলে জমির উর্বরতা হ্রাস পায় ।
ভারতীয় বন আইন পাস হয় ১৯২৭সালে ।
ভারতীয় বন্য প্রাণী সংরক্ষণ আইন চালু হয় ১৯৭২সালে ।
বায়ুদূষণ সম্পর্কিত আইন পাস হয় ১৯৮১ সালে ।
পরিবেশ সুরক্ষা আইন প্রণয়ন ১৯৮৬ সালে ।
শব্দদূষণ পরিমাপের একক হলো ডেসিবেল।
তামাক পাতার ক্ষতিকারক ধাতুর নাম হলো ক্যাডমিয়াম।
ক্যাডমিয়াম দ্বারা সৃষ্ট রোগের নাম হলো ইটাই ইটাই।
পশ্চিমবঙ্গে বনের শতকরা পরিমান হলো  ১৩.৩৮% ।
বায়ুতে যে তেজস্ক্রিয় মৌল পাওয়া যায় তার নাম হলো থোরন ।
দুটি বায়ুবাহিত রোগ হলো জলবসন্ত,ইনফ্লুয়েঞ্জা ।
0 0 votes
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments