পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র (Part – 3)
Published Date : 21-03-06
160 Views

পরিবেশ ও বাস্তুতন্ত্র

 বিষয় বিবরণ
কীটনাশক আইন প্রণীত হয় ১৯৬৮ সালে ।
পরিবেশের সম্পদ রাখার জন্য ভারতে ২০০৩ সালে চালু হয় জীববৈচিত্র আইন ।
যে শিল্পে দূষণ ছড়ায় না সেটি হলো মৎস শিল্প ।
মানুষ খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে প্রায় ৫০ দিন ।
মানুষ জল ছাড়া বাঁচতে পারে প্রায় ৫ দিন ।
মানুষ বাতাস ছাড়া বাঁচতে পারে প্রায় ৫ মিনিট ।
গৃহস্থ জ্বলানির অসম্পূর্ণ দহনের ফলে তৈরি হয় CO ।
বর্ধনশীল জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে B+I> D+E ।
মৃত্যুর পর উদ্ভিদ ও প্রাণীর দেহের পঁচন ঘটাতে সাহায্য করে ব্যাকটেরিয়া ।
নাইট্রোজেনসমৃদ্ধ সার ব্যবহার দরকার হয় না ধানগাছে ।
উদ্ভিদের জন্য বেশি পুষ্টিকর হলো জৈব বস্তু ।
বাস্তুতন্ত্র শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন ৪.G. ট্রান্সলি ।
খাদ্য শৃঙ্খল হলো ৩ প্রকার ।
প্রাণিদেরকে বলা হয় পরভোজী ।
পরজীবী খাদ্য শৃঙ্খলের উদাহরণ হলো মশা ।
এখন পর্যন্ত  প্রায় যে প্রজাতির বর্ণনা ও নামকরণ পাওয়া গেছে তার পরিমান হলো ১৫ লক্ষ ।
বিয়োজক বা পরিবর্তক হলো ব্যাকটেরিয়া ।
খাদ্য শৃঙ্খলের সঙ্গে যুক্ত প্রতিটি পুষ্টি স্তরের শক্তি সঞ্চয় ও স্থানান্তরের বিন্যাস ছককে বলা হয় শক্তি পিরামিড ।
একটি শৈবাল ও একটি ছত্রাক সহাবস্তান করে গঠন করে লাইকেন ।
সামুদ্রিক উপকূলের পানি পরিশুদ্ধ করতে পারে ঝিনুক ।
ধাঙর বলা হয় শিয়াল কে ।
মৃতজীবী ও পরজীবী খাদ্য শৃঙ্খলে অনুপস্থিত থাকে উৎপাদক হিসাবে ।
জলে ভাসমান ক্ষুদ্র প্রাণীদের বলা হয় জুপ্লাংকটন ।
সব ধরনের খাদ্য শৃঙ্খলেই প্রতিটি স্তরে শক্তির অপচয় হয় ।
চেকপিক উপকূলের বিলুপ্ত ঝিনুক প্রজাতির শতকরা হলো ৯৯ ভাগ ।
প্রথম স্তরের খাদক হলো মশার শূককীট ।
বিভিন্ন খাদ্যস্তরে পৌঁছানো শক্তি পরিবেশে ফিরে যায় বিয়োজক দ্বারা ।
বাস্তুতন্ত্রের প্রধান উপাদান হলো ৩ ধরনের ।
পুরো প্রাণীজগৎ শর্করা জাতীয় খাদ্যের জন্য সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ার উপর নির্ভরশীল ।
জীবজগতে বিভিন্ন প্রকার গাছপালা ও প্রাণীদের মধ্যে জৈবিক সম্পর্কে যুক্ত থাকা জীবকে বলা হয় Symbionts ।
সবুজ উদ্ভিদগুলোকে বলা হয় স্বভোজী ।
সবুজ উদ্ভিদ সালোকসংশ্লেষণে উপজাত হিসেবে তৈরি করে অক্সিজেন ।
লোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায় উদ্ভিদ খাদ্য তৈরি করে কার্বোহাইড্রেট ।
একটি পেঁচা দিনে কমপক্ষে ৩টি ইঁদুর হজম করতে পারে ।
যেসব প্রাণী তৃণভোজীদেরকে খাদ্য হিসেবে গ্রহণ করে তারা ২য় স্তরের খাদক ।
ঋণাত্মক আন্তঃক্রিয়াকে ৩টি ভাগ করা যায় ।
MIC গ্যাসের পুরো নাম হলো Methyl Isocyanate ।
খাবার সুস্বাদু করতে ব্যবহৃত হয় সোডিয়াম ক্লোরাইড ।
আমাদের দেশের অভয়ারণ্য আছে ২২১ টি ।
পরিবেশ নীতি গৃহীত হয় ১৯৯২ সালে ।
জলজ বাস্তুতন্ত্রকে বলা হয়  আবদ্ধ বাস্তুতন্ত্র ।
পরিবেশবাদী আন্দোলন সংগঠন তৈরী হয় নেদারল্যান্ডে ।
শুভলং ঝর্ণা অবস্থিত রাঙামাটি জেলায় ।
সাংস্কৃতি ও মানবিক পরিবেশের উপাদান নয় উদ্ভিদ ।
বরেন্দ্র অঞ্চলে প্রধান কৃষিজ ফসল নয় গম ।
গ্রিন হাউস শব্দটি প্রথম ব্যবহার হয় ১৮৯৬ সাল ।
সুন্দরবন বনাঞ্চল যে নাম পরিচিত ম্যানগ্রোভ ।
0 0 votes
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments