সাধারন বিজ্ঞান
Published Date : 21-06-24
220 Views

গুরুত্ব পূর্ণ কিছু সাধারন বিজ্ঞান

  • পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা  অণু।
  • পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা – ইলেকট্রন,প্রোটন ও নিউট্রন।
  • তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে – আলফা,বিটা ও গামা কনিকা।
  • পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও পারমাণবিক সংখ্যা- পরস্পর সমান।
  • পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল।
  • বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি।
  •  0 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড।
  • সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ লাল দেখায় – লাল আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে।
  • সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি – সৌর রশ্মি।
  • পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের জন্য।
  • প্রেসার কুকারে রান্না তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চচাপে তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়।
  • চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় – কালো রংয়ের কাপে (কালো রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
  • চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা রং এর কাপে (সাদা রংয়ের তাপ শোষণ ক্ষমতা কম)।
  • শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন মাধ্যমে।
  • শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয় মাধ্যমে।
  • তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল,সবুজ ও নীল।
  • ৪ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় জলের ঘনত্ব – সর্বোচ্চ।
  • ইউরেনিয়াম,নেপচুনিয়াম প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ।
  • রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম এবং লোহা বা ইস্পাতের স্থিতিস্থাপকতা বেশি।
  • উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক (ডিনামাইট) আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন – আলফ্রেড নোবেল।
  • ডিজিটাল ফোনের প্রধান বৈশিষ্ঠ  ডিজিটাল সিগনাল ডেটাবেজ।
  • পীট কয়লা – ভিজা ও নরম।
  • তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বলে  গ্রীনহাউস এফেক্ট।
  • পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি করাকে বলে  ফিউশন বিক্রিয়া।
  • বায়ু এক প্রকার  মিশ্র পদার্থ।
  • লোহার উপর দস্তার প্রলেপ দেয়াকে বলে  গ্যালভানাইজিং।
  • আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন ঘটে  মরিচিকায়।
  • জল বরফে পরিণত হলে  আয়তনে বাড়ে।
  • জল কঠিন,তরল ও বায়বীয় অবস্থায় থাকতে পারে।
  • বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট তৈরী  টাংস্টেন দিয়ে।
  • CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ধ্বংস করে  ওজন স্তর।


Quiz 

0 0 votes
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments