মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাস
Published Date : 21-03-11
139 Views

মুঘল সাম্রাজ্যের ইতিহাস

বিষয়  বিবরণ
ইতিহাস হল অতীতের বাস্তবতার অনুসন্ধান ।
‘জীবনের ঝরাপাতা’প্রকাশিত হয়েছিল দেশ পত্রিকাতে ।
বিপিনচন্দ্র পাল ছিলেন চরমপন্থী নেতা ।
ভারতে প্রথম হকি ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয় কলকাতায় ।
চিপকো আন্দোলন (ভারতে) হল পরিবেশ আন্দোলন ।
‘অগ্নিযুগের অগ্নিকন্যা’ বলা হয় সরলাদেবী চৌধুরানী ।
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত বঙ্গদর্শন’ পত্রিকাটি ছিল মাসিক পত্রিকা ।
‘যুগান্তর দল’ গঠিত হয় ১৯০৬ খ্রিঃ ।
‘জীবনস্মৃতি’ নামক আত্মজীবনীটি রচনা করেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
স্বদেশী আন্দোলনকালে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রতিষ্ঠা করেন সরলাদেবী চৌধুরানী ।
চিকিৎসাবিদ্যায় রেডিওলজি ব্যবহার শুরু হয় ১৮৯৫ খ্রিস্টাব্দে ।
‘সােমপ্রকাশ’ পত্রিকা প্রকাশিত হয় ১৮৫৮ খ্রিস্টাব্দে ।
‘জীবন স্মৃতি’ নামক আত্মজীবনী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ।
ভারতীয় যাদুঘর প্রতিষ্ঠা হয় ১৮১৪ খ্রিস্টাব্দে ।
বাবরের পৈতৃক ভূমি ছিল ফরগনাতে ।
বাবর ভারতে মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠা করেন প্রথম পানিপথের যুদ্ধ জয়ের পর ।
প্রথম পানিপথের যুদ্ধ সংগঠিত হয় ১৫২৬ খ্রিস্টাব্দে ।
বাবর ভারতে প্রথম অভিযান বা আক্রমণ করেন ১৫১৯ খ্রিস্টাব্দে ।
বাবর ১৫২৪ খ্রিস্টাব্দে (চতুর্থ বার) যখন ভারত আক্রমণ করেন তখন লাহোরের শাসন কর্তা ছিলেন দৌলত খাঁ লোদী ।
বাবর ”আফগানিস্তানের বাদশাহ”- উপাধি নেন ১৫০৪ খ্রিস্টাব্দে ।
বাবর বাদশাহ উপাধি নেন ১৫০৭ খ্রিস্টাব্দে ।
ভারতে মুঘল সাম্রাজ্য প্রতিষ্টার আগে জহিরুদ্দিন মহম্মদ বাবর হুমায়নকে হিসার – ফিরোজার শাসন কর্তা হিসেবে নিযুক্ত করেন ।
ফরগনাতে বাবরের প্রধান প্রতিবন্ধক ছিলেন সাহাবনি খাঁন ।
বাবরকে ভারত আক্রমণের আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন দৌলত খাঁ লোদী ।
বাবরের পিতার নাম হল ওমর শিখ মির্জা ।
বাবরের মায়ের নাম হল কুতলুগ নিগার খানুম ।
বাবর প্রথম পানিপথের যুদ্ধে যে দুটি যুদ্ধ কৌশল ব্যবহার করেছিলেন তুলুঘমা ও আরাবা ।
খানুয়ারের যুদ্ধে বাবরের প্রধান প্রতিপক্ষ ছিলেন রানা সঙ্গ ।
খানুয়ার যুদ্ধ অনুষ্টিত হয় ১৫২৭ খ্রিস্টাব্দে ।
বাবর গান্ধী উপাধি নেন খানুয়ারের যুদ্ধের পর ।
চান্দেরীর যুদ্ধ সংঘটিত হয় ১৫২৮ খ্রিস্টাব্দে ।
ঘর্ঘরার যুদ্ধ হয় ১৫২৯ খ্রিস্টাব্দে ।
বাবর যখন ফরগনার শাসক হন তখন বয়স ১২ বছর ।
সংগীত ও নৃত্যের সমজদার ব্যাক্তি ছিলেন বাবর ।
”বাবর মধ্যে এশিয়া ও ভারতের যোগসূত্র” – বলেন স্ট্যানলি লেনপুল ।
ঘর্ঘরার যুদ্ধের সময় বাংলার শাসন কর্তা ছিলেন নসরৎ শাহ ।
ঘর্ঘরার যুদ্ধের সময় জৌনপুরের শাসন কর্তা ছিলেন মামুদ লোদী ।
ঘর্ঘরার যুদ্ধের সময় বিহারের শাসন কর্তা ছিলেন শের খাঁন ।
বাবরের পুত্র ৪ জন ।
বাবরের তৃতীয় পুত্রের নাম আশকরি ।
ভারতে একটি ও যুদ্ধে পরাজিত হননি বাবর ।
”মোঙ্গল” শব্দটির অর্থ হল নির্ভীক বা সাহসী ।
বাবরের আত্মজীবনী মূলক গ্রন্থের নাম হল তুজুক – ই – বাবরী ।
”মঙ্গোলীয়” ভাষায় বাবর কথার অর্থ হল বাঘ ।
”তুজুক – ই – বাবরী” – ফার্সিতে প্রথম অনুবাদ করেন জৈন খাঁ ।
দৌলত খাঁন লোদী যখন বাবরকে ভারত আক্রমণের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন তখন পাঞ্জাবের গভর্নর জেনারেল ছিলেন দৌলত খান লোদী ।
ফার্সীতে নতুন কাব্যশৈলী ”মুবাইয়ান” – রচনা করেন বাবর ।
”তারিখ – ই – রশিদী” -গ্রন্থটি রচনা করেন মির্জা হায়দার ।
”খাত – ই – বাবরী” – চালু করেন যে মুঘল সম্রাট তিনি হলেন বাবর ।
”কাবুলিবাগের মসজিদ” যে মুঘল সম্রাট তৈরী করেন তিনি হলেন বাবর ।
0 0 votes
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments