পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কীয় তথ্য
Published Date : 21-02-26
233 Views

পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কীয় তথ্য

বিষয় বিবরণ
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সৃষ্টি হয় ১৯৪৭ সালে।
পশ্চিমবঙ্গের আয়তন ৮৮৭৫২ বর্গ কি. মি।
পশ্চিমবঙ্গেরজনসংখ্যা ৯ কোটি ১৩ লক্ষেরও বেশি।
পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতা।
পশ্চিমবঙ্গের ভৌগোলিক অবস্থান দার্জিলিং হিমালয় পার্বত্য অঞ্চল, গাঙ্গেয় বদ্বীপ, রাঢ় অঞ্চল ও উপকূলীয় সুন্দরবনের অংশবিশেষ এই রাজ্যের অন্তর্গত।
পশ্চিমবঙ্গের প্রধান জাতিগোষ্ঠী বাঙালি।
পশ্চিমবঙ্গের সরকারী ভাষা বাংলা।
পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ  সান্দাকফু।
পশ্চিমবঙ্গের চুনাপাথর পাওয়া যায় পুরুলিয়ার ঝালদায়।
পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু উষ্ণ ও আর্দ্র প্রকৃতির।
পশ্চিমবঙ্গের কোথায় রবার চাষ হয় জলপাইগুড়িতে।
পশ্চিমবঙ্গে লোকসভার আসন ৪২টি।
পশ্চিমবঙ্গে বিধান সভার  আসন ২৪৯ টি।
পশ্চিমবঙ্গে জেলার সংখ্যা ২৩ টি।
পশ্চিম বঙ্গের বৃহত্তম জেলা দক্ষিণ ২৪ পরগনা।
পশ্চিম বঙ্গের ক্ষদ্র তম জেলা কলকাতা।
পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে প্রতিস্ঠিত হয় ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারী।
পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীর নাম হল মমতা ব্যানার্জী(২০১৯)।
পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান গভর্নর হল কেশরীনাথ ত্রিপাঠী(২০১৯)।
পশ্চিমবঙ্গের মোট জেলার সংখ্যা ২৩টি।
পশ্চিমবঙ্গের সবথেকে বেশিমানুষ বাস করে দার্জিলিং।
পশ্চিমবঙ্গের মাতৃ ভাষা হল বাংলা।
পশ্চিমবঙ্গের আদিবাসিদের বলে বাঙালি।
পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য হল বিহার ,ঝাড়খন্ড ,ওড়িশা ,সিকিম ও আসাম।
পশ্চিমবঙ্গের সবথেকে কম বৃষ্টিপাত হয় বাঁকুড়া ও পুরুলিয়া জেলায়।
পশ্চিমবঙ্গের সবথেকে বেশি বৃষ্টিপাত হয় দার্জিলিংও জলপাইগুড়ি  জেলায়।
পশ্চিমবঙ্গের জলবায়ু হল মৌসুমী জলবায়ু।
পশ্চিমবঙ্গ বাসীর প্রধান খাদ্য হল ভাত।
পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম প্রতিবেশী দেশের নাম বাংলাদেশ।
পশ্চিমবঙ্গের ক্ষদ্রতম প্রতিবেশী দেশের নাম ভুটান।
পশ্চিমবঙ্গের বৃহত্তম প্রতিবেশী রাজ্যের নাম ওড়িশা।
“পশ্চিমবঙ্গের দোসর “বলা হয় ত্রিপুরা রাজ্যকে।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের একটি গিরিপথ হল বক্সা।
পশ্চিমবঙ্গের বদ্বীপ অঞ্চল গঠিত হয় গঙ্গা ও তার উপনদী সমূহের পলি দ্বারা।
পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘতম নদীর নাম গঙ্গা।
পশ্চিমবঙ্গের বর্ষার জলে পুষ্ট একটি নদী হল দামোদর।
বাংলার “দুঃখের নদী” বলা হয় দামোদর নদীকে।
পশ্চিমবঙ্গের অধিকাংশ নদী প্রবাহিত উত্তর ও পশ্চিম দিক থেকে।
পশ্চিমবঙ্গের একটি শৈলনিবাসের নাম হল দার্জিলিং।
পশ্চিমবঙ্গের মালভুমি অঞ্চলের প্রধান খনিজ হল কয়লা।
পশ্চিমবঙ্গের সর্বাধিক কয়লা পাওয়া যায় রানীগঞ্জ।
পশ্চিমবঙ্গে শীতকালে প্রবাহিত ঝড়কে বলে পশ্চিমীঝঞ্জা।
পশ্চিমবঙ্গের সর্বশ্রেষ্ট শিল্পের নাম পাটশিল্প।
পশ্চিমবঙ্গের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডক্টর প্রফুল্ল চন্দ্র ঘোষ।
পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব নাম হল বঙ্গদেশ।
পশ্চিমবঙ্গের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ৬০,০০০।
পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় বৃক্ষের নাম ছাতিম গাছ।
পশ্চিমবঙ্গের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা প্রায় ৬০,০০০।
পশ্চিমবঙ্গের কলেজ এর  সংখ্যা ২০০ টা।
পশ্চিমবঙ্গে মোট গ্রাম আছে ৩৮,৭০১ টি।
পশ্চিমবঙ্গে মোট শহর আছে ১৯৫ টি।
পশ্চিমবঙ্গে মোট মহকুমা আছে ৫৬ টি।
পশ্চিমবঙ্গে মোট থানা  আছে ৩০৪ টি।
পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভার আসন সংখ্যা ২৪৯ টি।
পশ্চিমবঙ্গের লোকসভার  আসন সংখ্যা ৪২ টি।
পশ্চিমবঙ্গের প্রধান বিমান বন্দরের নাম হল নেতাজি সুভাষ বিমান বন্দর (দমদম )।
পশ্চিমবঙ্গের পোতাশ্রয় বন্দরের নাম ডায়মন্ড হারবার।
পশ্চিমবঙ্গের সর্ব্বোচ বিচারালয়ের নাম কলকাতা হাইকোর্ট।
পশ্চিমবঙ্গের খরা প্রবন জেলার নাম পুরুলিয়া জেলা।
পশ্চিমবঙ্গের উষ্ণতম স্থান আসানসোল।
পশ্চিমবঙ্গের একশৃঙ্গ গন্ডার দেখা যায় জলদাপাড়া।
পশ্চিমবঙ্গের রোয়ালবেঙ্গল টাইগার দেখা যায় সুন্দরবনে।
পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতন অবস্থিত বীরভূম জেলায়।
পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরী গাছ দেখা যায় সুন্দরবনে।
পশ্চিমবঙ্গের হাজারদুয়ারি অবস্থিত মুর্শিদাবাদ জেলায়।
পশ্চিমবঙ্গের মাটির পুতুলের জন্য বিখ্যাত কৃষ্ননগর শহর।
পশ্চিমবঙ্গে রাসায়নিক সার কারখানা অবস্থিত রিসরা তে।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে প্রথম ভারত রত্ন পদক পেয়েছিলেন ডক্টর বিধান চন্দ্র রায়।
পশ্চিমবঙ্গে অবস্থিত ( I IT  kharagpur) আইআইটি খড়গপূর ১৯৫১ সালে।
পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়ো রেল স্টেশন হাওড়া।
পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে ব্যস্ত রেলস্টেশন শিয়ালদহ।
পশ্চিমবঙ্গের দীর্ঘ রেলওয়ে প্লাটফর্ম খড়্গপুর রেলওয়ে।
পশ্চিমবঙ্গের দুটি ধর্মপ্রচারক অবতার মহাপুরুষের নাম শ্রীচৈতন্য ও শ্রীরামকৃষ্ণ।
পশ্চিমবঙ্গের একটি অভয়ারণ্য জলদাপাড়া।
পশ্চিমবঙ্গের জাহাজ মেরামতির কারখানা আছে কলকাতার খিদিরপুর ও হাওড়ায়।
পশ্চিমবঙ্গের বড়ো স্টেডিয়াম হল যুবভারতী ক্রীড়াঙ্গন।
পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে বড়ো সেতু হল রবীন্দ্র সেতু।
পশ্চিমবঙ্গের মোটর তৈরীর কারখানা আছে হুগলী জেলার ইন্দমোটর।
পশ্চিমবঙ্গে বেতার কেন্দ্র আছে ৩ টি।
পশ্চিমবঙ্গের বিখ্যাত শিল্পাঞ্চল গড়ে ওঠেছে হুগলী নদীর তীরে।
0 0 votes
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments