পশ্চিমবঙ্গের মৃত্তিকা
Published Date : 21-02-22
344 Views

পশ্চিমবঙ্গের মৃত্তিকা

বিষয় বিবরণ
পশ্চিমবঙ্গের মৃত্তিকাকে ভাগ করা যায় পাঁচ ভাগে।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটি হল পডজল মাটি।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটির স্তর হল তিনটি স্তর।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটির প্রকৃতি হল আর্দ্র ও অম্ল প্রকৃতির।
তরাই ও ডুয়ার্স অঞ্চলের মাটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল বালির ভাগ বেশি ও কাদার ভাগ কম।
মালভুমি ও রাঢ় অঞ্চলের মাটিকে বলে ল্যাটেরাইট মাটি।
পশ্চিমবঙ্গের উর্বর প্রকৃতির মাটি হল সমভূমি অঞ্চলের পলি মাটি।
উৎপত্তি অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের সমভূমি অঞ্চলের পলি মাটিকে ভাগ করা যায় দুই ভাগে,প্রাচীন পলিমাটি ও নবীন পলিমাটি।
প্রাচীন পলিমাটি দেখা যায় দুই দিনাজপুর ও মালদহ জেলায়।
লবনাক্ত ও ক্ষারকীয় মাটি পশ্চিমবঙ্গের যে অঞ্চলে বিকশিত হয়েছে উপকুল ও সুন্দরবন অঞ্চলে।
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটির প্রধান ফসল হল চা।
নদী তীরবর্তী প্রাচীন পলিমাটিকে বলা হয় ভাঙ্গর।
সুন্দরবনে যে ধরণের মাটি দেখা যায় লবনাক্ত মাটি।
পডজল মাটির রং হল ধূসর।
নদিয়ায় যে মাটি দেখা যায় পলিমাটি।
ল্যাটিন শব্দ ‘ল্যাটার’এর অর্থ হল ইট।
পডজল মাটির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য হল অম্লধর্মী।
দক্ষিণ ২৪ পরগনার দক্ষিনাংশে যে ধরণের মাটি দেখা যায় লবণাক্তমাটি।
পুরুলিয়ায় যে ধরণের মাটি দেখা যায় ল্যাটেরাইট মাটি।
ল্যাটেরাইট মাটির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য হল অম্লধর্মী।
হার্ডপ্যান দেখা যায় যা মৃত্তিকায় পডজল মৃত্তিকায়।
জল ধারণ ক্ষমতা বেশি যা মাটির পলিমাটি।
নদী তীরবর্তী নবীন পলিমাটিকে বলা হয় খাদার।
পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য ভান্ডার বলা হয় যা মাটিকে পলি মাটি।
মৌচাকের মতো গঠন যে মৃত্তিকায় দেখা যায় ল্যাটেরাইট মাটি।
5 1 vote
Article Rating
guest
0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments