Published Date : 21-02-22
362 Views
পশ্চিমবঙ্গের মৃত্তিকা
বিষয় | বিবরণ |
পশ্চিমবঙ্গের মৃত্তিকাকে ভাগ করা যায় | পাঁচ ভাগে। |
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটি হল | পডজল মাটি। |
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটির স্তর হল | তিনটি স্তর। |
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটির প্রকৃতি হল | আর্দ্র ও অম্ল প্রকৃতির। |
তরাই ও ডুয়ার্স অঞ্চলের মাটির প্রধান বৈশিষ্ট্য হল | বালির ভাগ বেশি ও কাদার ভাগ কম। |
মালভুমি ও রাঢ় অঞ্চলের মাটিকে বলে | ল্যাটেরাইট মাটি। |
পশ্চিমবঙ্গের উর্বর প্রকৃতির মাটি হল | সমভূমি অঞ্চলের পলি মাটি। |
উৎপত্তি অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গের সমভূমি অঞ্চলের পলি মাটিকে ভাগ করা যায় | দুই ভাগে,প্রাচীন পলিমাটি ও নবীন পলিমাটি। |
প্রাচীন পলিমাটি দেখা যায় | দুই দিনাজপুর ও মালদহ জেলায়। |
লবনাক্ত ও ক্ষারকীয় মাটি পশ্চিমবঙ্গের যে অঞ্চলে বিকশিত হয়েছে | উপকুল ও সুন্দরবন অঞ্চলে। |
পশ্চিমবঙ্গের উত্তরের পার্বত্য অঞ্চলের মাটির প্রধান ফসল হল | চা। |
নদী তীরবর্তী প্রাচীন পলিমাটিকে বলা হয় | ভাঙ্গর। |
সুন্দরবনে যে ধরণের মাটি দেখা যায় | লবনাক্ত মাটি। |
পডজল মাটির রং হল | ধূসর। |
নদিয়ায় যে মাটি দেখা যায় | পলিমাটি। |
ল্যাটিন শব্দ ‘ল্যাটার’এর অর্থ হল | ইট। |
পডজল মাটির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য হল | অম্লধর্মী। |
দক্ষিণ ২৪ পরগনার দক্ষিনাংশে যে ধরণের মাটি দেখা যায় | লবণাক্তমাটি। |
পুরুলিয়ায় যে ধরণের মাটি দেখা যায় | ল্যাটেরাইট মাটি। |
ল্যাটেরাইট মাটির রাসায়নিক বৈশিষ্ট্য হল | অম্লধর্মী। |
হার্ডপ্যান দেখা যায় যা মৃত্তিকায় | পডজল মৃত্তিকায়। |
জল ধারণ ক্ষমতা বেশি যা মাটির | পলিমাটি। |
নদী তীরবর্তী নবীন পলিমাটিকে বলা হয় | খাদার। |
পশ্চিমবঙ্গের খাদ্য ভান্ডার বলা হয় যা মাটিকে | পলি মাটি। |
মৌচাকের মতো গঠন যে মৃত্তিকায় দেখা যায় | ল্যাটেরাইট মাটি। |