Published Date : 19-05-01
602 Views
- শব্দ একপ্রকার অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।
- শব্দ বিস্তারের জন্য বাস্তব মাধ্যমের প্রয়োজন।
- শব্দ শূন্যস্থানের মধ্যে দিয়ে যেতে পারে না।
- স্থির এবং শুদ্ধ বাতাসে উষ্ণতায় শব্দের বেগ ৩২২ মিটার / সেকেন্ড।
- জলে উষ্ণতায় শব্দের বেগ প্রায় ১৪৩৬ মিটার / সেকেন্ড।
- কোনো বস্তুর বেগ এবং শব্দের বেগের অনুপাতকে ওই বস্তুর ম্যাক সংখ্যা বলা হয়।
- কোনো বস্তুর বেগ, শব্দের বেগের বেশি হলে ,ওই বেগকে সুপারসনিক বেগ বলা হয়।
- কোনো বস্তুর কম্পন ছাড়া শব্দের সৃষ্টি হয়ে না।
- শব্দের উৎসকে স্বনক বলা হয়।
- স্বনকের কম্পাঙ্ক সেকেন্ডে ২০-২০,০০০ বারের মধ্যে হলে উৎপন্ন শব্দ শুতিগোচর হিসেবে ধরা হয়।
- শব্দেতর শব্দের কম্পাঙ্ক হল-20Hz এর কম।
- শব্দোতর শব্দের কম্পাঙ্ক হল – ২০,০০০Hz এর বেশী।
- চিকিৎসাশাস্ত্রে আলট্রাসনো গ্রাফিতে ব্যাবহার শব্দের তরঙ্গের কম্পাঙ্ক ২০,০০০ Hz বেশী হয়।
- মাধ্যম ছাড়া শব্দের বিস্তার লাভ করে না। তাই চাঁদে দাঁড়িয়ে একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তের দিকে কথা বলে কথা শোনা যায় না।
- আকাশে বিদ্যু চমক দেখার কিছুক্ষণ পর শব্দ শোনা যায়, কারন আলোর বেগ শব্দের বেগের চেয়ে বহুগুণ বেশী।
- প্রতিফলিত শব্দ মূল শব্দের থেকে পৃথক শোনা গেলে ওই প্রতিফলিত শব্দ হল মূল শব্দের প্রতিধ্বনি।
- ডাক্তারদের স্টেথোস্কোপ যন্ত্র শব্দের প্রতিফলের একটি ব্যাবহারিক প্রয়োগ।
- মেঘের গুরুগুওর শব্দ প্রকৃতপক্ষে মেঘের গর্জনের মূল শব্দের বহু প্রতিধ্বনির সমষ্টি।
- ক্ষণস্থায়ী শব্দের প্রতিধ্বনি শুনতে হলে শ্রোতা ও প্রতিফলকের মধ্যে কমপক্ষে ১৬.৬ মিটার দুরত্ব থাকা দরকার।
- আমরা সেকেন্ডে পাঁচটির বেশী পদ (Syllable) উচ্চারণ করতে পারি না।
- মানুষের স্বাস্থ্যের পক্ষে শব্দের পরিমান ৬৫ ডেশিবেলর বেশী তীব্রতার মাত্রা ক্ষতিকর।
- WHO নির্দেশিত শব্দের নিরাপদ মাত্রা ৪৫ ডেশিবেল।
- মানুষের কান ৮৫-৯০ ডেশিবেল তীব্রতার শব্দ সহ্য করতে পারে।